Wellcome to National Portal

======= যারা যোগায় ক্ষুধার অন্ন, আমরা আছি তাদের জন্য****   ====SEED  IS  THE  BASE  OF  AGRICULTURE ****  বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি), উপপরিচালক এর দপ্তর বীজ উৎপাদন ও সংরক্ষণ কেন্দ্র, সাতপাই নেত্রকোণা ।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
কৃষি মন্ত্রণালয়- আমেরিকার প্রেসিডেন্ট 'জয় বাংলা' লিখেছেন, অথচ বিএনপি 'জয় বাংলা' স্লোগান দেয় না-কৃষিমন্ত্রী
বিস্তারিত
কৃষি মন্ত্রণালয়-
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট 'জয় বাংলা' লিখেছেন, অথচ বিএনপি 'জয় বাংলা' স্লোগান দেয় না-কৃষিমন্ত্রী
 

কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য  ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বার্তায় 'জয় বাংলা' উল্লেখ করেছেন, মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনে লড়াইয়ের জন্য বাংলাদেশের মানুষের সাহসিকতার প্রশংসা করেছেন। আর দেশে বিএনপি জামায়াতসহ স্বাধীনতাবিরোধীরা 'জয় বাংলা' স্লোগান মুখে আনে না ও দেশের স্বাধীনতাকে ভূলুণ্ঠিত করতে নানান ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে।
 
তিনি বলেন, জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি, দেশটাকে স্বাধীন করেছি।জয় বাংলা স্লোগান হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বহিঃপ্রকাশ ও বাঙালি জাতির সাহস সক্ষমতার প্রতীক। অসাম্প্রদায়িক চেতনা, গণতান্ত্রিক চেতনা ও সম্পদের সুষম বণ্টনের চেতনার বহিঃপ্রকাশ হলো  জয় বাংলা স্লোগান। এই স্লোগান বিএনপি দিবে না।
 
আজ রবিবার সকালে টাঙ্গাইলের মধুপুরে উপজেলা অডিটোরিয়ামে এবি ব্যাংক আয়োজিত স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, বিগত ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। দেশ থেকে মঙ্গাকে দূর করেছে।  মানুষ এখন পেট ভরে ভাত খেতে পায়। একইসঙ্গে, মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, ফলমূলসহ পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারের মাথাপিছু প্রাপ্যতা ও গ্রহণের হার অতীতের যেকোন সময়ের তুলনায় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এই পরিস্থিতিতে এবারের স্বাধীনতা দিবসে মাছ, মাংস আর চালের স্বাধীনতা নিয়ে  অপপ্রচারমূলক সংবাদ প্রচার করে স্বাধীনতার চেতনায় ইচ্ছাকৃতভাবে আঘাত করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতাবিরোধী চেতনাকে উসকে দেয়া হয়েছে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে  ভুল সংবাদ পরিবেশন ও মিথ্যাচার করে দেশে অরাজকতা ও অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করেছে।
 
কৃষিঋণ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, সরকার কৃষিখাতে মাত্র চার শতাংশ সুদে ঋণ দিচ্ছে। কিন্তু ব্যাংকগুলো নানান কঠিন শর্ত দিয়ে রেখেছে। অনেক সময়ই
এসব শর্ত কৃষকেরা বিশেষ করে ক্ষুদ্র, প্রান্তিক ও ভূমিহীন কৃষকেরা পূরণ করতে পারে না। এর ফলে  অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত থেকে চড়া সুদে ঋণ নিয়ে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেজন্য, প্রকৃত কৃষককে সহজ শর্তে 
ঋণ দিতে হবে। 
 
কৃষিঋণের যথাযথ ব্যবহারের আহ্বান জানিয়ে কৃষকদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ঋণ নিয়ে কৃষিকাজে উৎপাদনশীল খাতে কাজে লাগাতে হবে। 
 
ছবি
ডাউনলোড
প্রকাশের তারিখ
04/04/2023
আর্কাইভ তারিখ
30/04/2023